আগামীকাল রোববার থেকে ট্রাফিক সপ্তাহ পালন করবে পুলিশ। এ সময় গাড়ির চালকের লাইসেন্স, ফিটনেসবিহীন গাড়িসহ ট্রাফিক আইনে যা যা করণীয় সব করা হবে। এ ক্ষেত্রে কোমলমতি শিশুরা সাহায্য করতে চাইলে তাদের স্বাগত। আন্দোলনরত শিশুরা পুলিশের নৈতিক ভিতকে জাগিয়ে তুলেছে।
আজ শনিবার রাজধানীর ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে চলমান পরিস্থিতি নিয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে ডিএমপি কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া এ ঘোষণা দেন।
ডিএমপি কমিশনার বলেন, ট্রাফিক সপ্তাহে গার্লস গাইড ও বয়েজ স্কাউটের সহায়তা নেওয়া হবে। আমাদের কোমলমতি শিশু, তরুণেরা যা করেছে তাকে স্যালুট। তারা ট্রাফিক সপ্তাহে সহায়তা করতে চাইলে তাদের স্বাগতম। তারা পুলিশের নৈতিক ভিতকে জাগিয়ে তুলেছে, অনেক শক্তিশালী করেছে, চোখ কান খুলে দিয়েছে। তাদের অসংখ্য ধন্যবাদ। তবে এখন তাদের ঘরে যাওয়া উচিত।
একটি পক্ষ আন্দোলনকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার নাশকতা চালাতে তৎপর উল্লেখ করে আছাদুজ্জামান বলেন, একটি পক্ষ চাইছে কোনো দুর্ঘটনা ঘটলে যেন সরকার বেকায়দায় পড়ে। কিন্তু আমাদের পুলিশ বাহিনী তা সফল হতে দেবে না। এ আন্দোলনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে এবং নাশকতামূলক কিছু করতে স্কুল ড্রেস সরবরাহ করছে। অনেক বহিরাগত স্কুল পোশাকে ঢুকে পড়ছে। কিছু লোক আন্দোলনকারীদের রাস্তায় খাবার সরবরাহ করছে। এদের মধ্যে কয়েকজনকে শনাক্ত করা গেছে, অন্যদের চেষ্টা চলছে।